রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

কম্পিউটার এর Active Password না জেনেই পাসওয়ার্ড বদল

আজ কম্পিউটার সম্পর্কিত একটি ছোট্ট ব্লগ লিখলাম। জানিনা কেমন হবে 
আমি আপনাদের দেখাব কি ভাবে কম্পিউটার এর Active Password না জেনে কিভাবে পাসওয়ার্ড  পরিবর্তন কিভাবে করবেন ।

প্রথমে কম্পিউটার এর Start —->  Computer Select  –>Right Button Select—>Manage—>System Tools Local User And Groups      click —–>Click User–> এখন আপনার কাঙ্কিত ইউজার টি সিলেক্ট করে মাউস এর ডান বাটন প্রেস করুন –>এখন set password——>proceed—->এ ক্লিক করে আপনার নতুন এবং Conform Password টি দেন ।তাহলে আপনার কাঙ্কিত ইউজার এর Active পাসওয়ার্ড পরিবতন হয়ে যাবে।
যদি সবার ভালো লাগে তবে আমার জানা আরও কিছু তথ্য ভবিষ্যতে দেয়ার চেষ্টা করবো। 
ধন্যবাদ সবাইকে। 

সালেহ বিপ্লবের একটি আর্তনাদ


আমার সিদ্ধান্ত আছে, পাকিস্তান যাব না। 
৭১-এর পাশবিকতার জন্য ক্ষমা না চাইলে "আমার পাসপোর্ট রাখিব পাকিস্তান মুক্ত"। 

খুব খুব সখ ছিল, আকাঙ্ক্ষা ছিল। 
পাসপোর্টে প্রথম ভিসা লাগাব ভারতের।
কলকাতা দেখে আমার বিদেশ ভ্রমণ শুরু করব।
হল না।
ভারত দেখার আগে অন্যান্য দেশ দেখা হল।
ভারত গেলাম, দিল্লী দেখে ফিরে এলাম।
কলকাতা জমা আছে।
সুযোগ হলেই যাবার নিয়ত বহাল ছিল দুদিন আগেও।
এখন আর নেই।
ফেলানির খুনীকে শাস্তি দিতে ব্যর্থ হল যে সভ্যতা, আমি সে দেশে আর যাব না।

পাসপোর্টের পাতায় লেখা আছে, All countries except Israel.
আমি মনের পাতায় লিখে নিলাম, All countries except Israel, India and Pakistan.

নচিকেতার গান ঢাকা বসেই শুনি।
ভারত সম্পর্কে কী অসামান্য বানী!
"মন্ত্রীরা সব হারামজাদা, আস্ত বদের ধাড়ি।
তুরুক নাচে মন্ত্রিসভা এখন বাইজী বাড়ি।"

ইয়েস ইন্ডিয়া, তুমি তাই।

বুধবার, ১২ জুন, ২০১৩

আমার মা, আমার আম্মু, আমার সব

হলের বা মেসের খাওয়া দাওয়া সাধারনত তিন আইটেমে সীমাবদ্ধ। মাংস, মাছ ডাল। মাংস আর মাছ সাধারনত ছোট্ট এক বা দুই পিস করে।

এটা আম্মুও জানে। তবু গত কয়েক বছর ধরে প্রতিবেলায় ফোন দিয়ে যে প্রশ্ন দুটো তিনি করবেনই সেগুলো হলো:

খেয়েছ নাকি ? কি দিয়ে খেয়েছ ? 

জবাব শুনে আম্মু প্রতিবেলায় কষ্ট পায়। তবু তার শোনাই লাগবে। আমিও পালটা প্রশ্ন করি। প্রতিদিন এক কথা শোনা লাগে কেন ? বাসায় ভালো কিছু রান্না হলে আম্মু বলতে কষ্ট পায়। যেনো আমি বাসায় না থাকা অবস্থায় ভালো আইটেম রান্না করাটা বিরাট অন্যায় !

আবার অজুহাতও দেন ! আজ মেহমান এসেছিলোতো- তাই এইটা করেছি। আজ দুপুরের রান্নাটা খেয়ে একেবারে রুচি চলে গেছেতো- তাই এইটা করেছি। ছোটবোনের কাছে শুনেছি যেদিন আমার প্রিয় কোনো আইটেম রান্না হয় সেদিন খেতে বসলেই আম্মুর মন খারাপ হয়ে যায় !

এমনই কোনো একদিন আমার শুধু ছোট্ট দুই পিস মাংস দিতে ভাত খাওয়ার কথা শুনে সাথে সাথে মায়ের চোখে পানি এসে গিয়েছিলো। এটাও বোনের কাছে শোনা। অবশ্য জিজ্ঞেস করলে আম্মু স্বীকার করেন না।

সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজটা হলো মা হওয়া। এ কাজে কোনো সাপ্তাহিক ছুটি নেই, কোনো বেতন নেই, বোনাস নেই, পদোন্নতি নেই,প্রোমোশন নেই। তবু কিভাবে যে মায়েরা এই কাজটা সারাজীবন করে যান বুঝি না! শুধু কাজটা করে মায়ের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে বুঝি- সবচেয়ে কঠিন এই কাজটাই হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম কাজ।

সোমবার, ৩ জুন, ২০১৩

শিক্ষকদের শিক্ষকতা নাকি ক্ষমতাকতা

শিক্ষকদের উচিত ছাত্রদের সাথে ক্ষমতার অপব্যাবহার না করা। শিক্ষকদের উচিত নিজের সম্মান বজায় রেখে ছাত্রদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন করা। 
তা না হলে যেকোনো সময় যেকোনো শিক্ষকই সম্মান হারাতে পারেন, তখন কিন্তু ছাত্রদের দোষ দেয়া ঠিক হয় না। একজন শিক্ষক যদি শিক্ষার্থীকে যথাযথ সাহায্য করতেই না পারলেন তাহলে তিনি কিসের শিক্ষক। আমার মনে হয় ৯৮% শিক্ষার্থীই টিচারের সাথে কখনোই অকারনে অসম্মান জনক কিছু করেনা। টিচার যখন সামান্য দোষে অনেক বড় ক্ষমতা দেখিয়ে নিজের সম্মান জোর করে পেতে চান ঠিক তখনই তার সম্মান হারানোর যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।
শিক্ষক আসলে তো বাবা - মা বা বড় ভাই - বোনের মতো। তাহলে তারা কেন ছাত্রদেরকে সন্তান বা ছোট ভাই বোনের মতো চোখে না দেখে শত্রু মনে করে।
সবশেষ কথা হল '' জোর করে সম্মান পাওয়া যায় না, নিজের ব্যাবহারে সম্মান এমনিই চলে আসে।

বুধবার, ২৯ মে, ২০১৩

পৃথিবী বদলে গেছে, নারীরা গতির পথে। পুরুষ হয়ে যায় নপুংসক।

মেয়েরা রিকশায় উঠলে রিকশাওয়ালারা অন্যরকম শক্তি পায়, হাওয়ার বেগে রিকশা চালায়। পৃথিবীর নয় অন্য কোন গ্রহের শক্তি এসে ভর করে। আলিফ লায়লা কিংবা সিনবাদের তাকজ্বীন-তবাকজ্বীন রিকশা চালায় তখন। অনেক সময় মনে হয় রবিনহুড নিজেই ঘোড়া নিয়ে ছুটে চলেছে।
রাতুলের মেজাজ খারাপ। দেখেশুনে সুস্থ্য-সবল রিকশাওয়ালার রিকশায় উঠেছে তারপরও রিকশা টানতে পারছেনা। প্রতিবার প্যাডেল ঘোরানোর সাথে সাথেই কড়ড়ড় কড়ড়ড় করে শব্দ হচ্ছে। মনে হচ্ছে একশো পঞ্চাশ কেজি বস্তা তুলে দেয়া হয়েছে রিকশায়। অথচ রাতুলের ওয়েট ৬৫ কেজি।

: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?
... : তারাতারিইতো যাইতাছি।

মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।

: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...
: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।

এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।

একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"

রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।

: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।
মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।
: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।
এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।
একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"
রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।
মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।

মানুষের শিক্ষা দিতে কেন কুকুর রুপীদের পায়তারা। তারা তো কুকুরদের কাছে থাকবে।

রাজধানীর উদয়ন স্কুলের কিছু শিক্ষক নামধারী কুকুরেরা ছাত্র এবং ছাত্রীদের ইউনিফর্মের লম্বা হাতা কেচি দিয়ে কেটে ছোট করে দিয়েছে। হিজাব বা পর্দা করা কি পাপ ? 
পোশাকের লম্বা হাতা থাকলে ইসলামিক বিধান মেনে চলা হয়। কিন্তু জোর করে তাদের পোশাক কেটে শরীরের অংশ বের করে দেওয়া কি কোন শিক্ষকের সঠিক কাজ। একটা ইসলামিক দেশে এটা কোন ধরনের কাজ ? 
কদিন পর তো এই শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের বলে বসবে বা বাধ্য করবে বিকিনি পরতে। তারপর বলবে ফ্রি সেক্স।
আমি খুবই দুঃখিত যে এই সব শিক্ষাগুরুকে আমি কুকুর বলছি। তবে এটা ঠিক যে এরা শুকর ছানা থেকেও খারাপ। 
( তবে অন্য শিক্ষাগুরু রা আমায় ক্ষমা করবেন। আমি আশা করি আপনারা বুঝবেন আমি কাদেরকে পশুর সমতুল্য বলেছি। অন্য সমস্ত শিক্ষকের পায়ের ধুলা আমার তথা সমস্ত জাতির জন্য আশীর্বাদ। )

শাহবাগিরা কুকুরের মতো লেজ গুটায় আর হেফাজতিরা মেদি বিড়ালের মতো মিয়াউ মিয়াউ

শাহবাগি আর হেফাজতিদের মদ্দি অ্যাটা মিল খুজে পালাম। 
দুই গ্রুপই পয়লা বাঘের মতো কিছুদিন ঘ্যা ঘ্যা কইরলো, পরে মিউ মিউ ... ... 
আর পার্থক্য যেইডে আমার চোহি পইড়লো ___ শাহবাগিরা সরকারের সমর্থনে জনগনের অসমর্থনে মিউ মিউ করতেছে... আর হেফাজতিরা সরকারের দাপটে টিকতি না পাইরে ল্যাজ গুটাইয়া ভাগাড়ে পলাইলো... 
এখন দুই গ্রুপই মাঝে মাঝে মিডিয়ার সামনে বিলাপ করে আর ঠ্যাং আছড়াইয়া কয় '' দাবি পূরণ করতি যদি জীবন দিতি হয় তাইই দেবোনে '' 
মাঝখানে ফায়দা হাসিল করে আওয়ামীলীগ - বিএনপি - জামায়াত।