রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

কম্পিউটার এর Active Password না জেনেই পাসওয়ার্ড বদল

আজ কম্পিউটার সম্পর্কিত একটি ছোট্ট ব্লগ লিখলাম। জানিনা কেমন হবে 
আমি আপনাদের দেখাব কি ভাবে কম্পিউটার এর Active Password না জেনে কিভাবে পাসওয়ার্ড  পরিবর্তন কিভাবে করবেন ।

প্রথমে কম্পিউটার এর Start —->  Computer Select  –>Right Button Select—>Manage—>System Tools Local User And Groups      click —–>Click User–> এখন আপনার কাঙ্কিত ইউজার টি সিলেক্ট করে মাউস এর ডান বাটন প্রেস করুন –>এখন set password——>proceed—->এ ক্লিক করে আপনার নতুন এবং Conform Password টি দেন ।তাহলে আপনার কাঙ্কিত ইউজার এর Active পাসওয়ার্ড পরিবতন হয়ে যাবে।
যদি সবার ভালো লাগে তবে আমার জানা আরও কিছু তথ্য ভবিষ্যতে দেয়ার চেষ্টা করবো। 
ধন্যবাদ সবাইকে। 

সালেহ বিপ্লবের একটি আর্তনাদ


আমার সিদ্ধান্ত আছে, পাকিস্তান যাব না। 
৭১-এর পাশবিকতার জন্য ক্ষমা না চাইলে "আমার পাসপোর্ট রাখিব পাকিস্তান মুক্ত"। 

খুব খুব সখ ছিল, আকাঙ্ক্ষা ছিল। 
পাসপোর্টে প্রথম ভিসা লাগাব ভারতের।
কলকাতা দেখে আমার বিদেশ ভ্রমণ শুরু করব।
হল না।
ভারত দেখার আগে অন্যান্য দেশ দেখা হল।
ভারত গেলাম, দিল্লী দেখে ফিরে এলাম।
কলকাতা জমা আছে।
সুযোগ হলেই যাবার নিয়ত বহাল ছিল দুদিন আগেও।
এখন আর নেই।
ফেলানির খুনীকে শাস্তি দিতে ব্যর্থ হল যে সভ্যতা, আমি সে দেশে আর যাব না।

পাসপোর্টের পাতায় লেখা আছে, All countries except Israel.
আমি মনের পাতায় লিখে নিলাম, All countries except Israel, India and Pakistan.

নচিকেতার গান ঢাকা বসেই শুনি।
ভারত সম্পর্কে কী অসামান্য বানী!
"মন্ত্রীরা সব হারামজাদা, আস্ত বদের ধাড়ি।
তুরুক নাচে মন্ত্রিসভা এখন বাইজী বাড়ি।"

ইয়েস ইন্ডিয়া, তুমি তাই।

বুধবার, ১২ জুন, ২০১৩

আমার মা, আমার আম্মু, আমার সব

হলের বা মেসের খাওয়া দাওয়া সাধারনত তিন আইটেমে সীমাবদ্ধ। মাংস, মাছ ডাল। মাংস আর মাছ সাধারনত ছোট্ট এক বা দুই পিস করে।

এটা আম্মুও জানে। তবু গত কয়েক বছর ধরে প্রতিবেলায় ফোন দিয়ে যে প্রশ্ন দুটো তিনি করবেনই সেগুলো হলো:

খেয়েছ নাকি ? কি দিয়ে খেয়েছ ? 

জবাব শুনে আম্মু প্রতিবেলায় কষ্ট পায়। তবু তার শোনাই লাগবে। আমিও পালটা প্রশ্ন করি। প্রতিদিন এক কথা শোনা লাগে কেন ? বাসায় ভালো কিছু রান্না হলে আম্মু বলতে কষ্ট পায়। যেনো আমি বাসায় না থাকা অবস্থায় ভালো আইটেম রান্না করাটা বিরাট অন্যায় !

আবার অজুহাতও দেন ! আজ মেহমান এসেছিলোতো- তাই এইটা করেছি। আজ দুপুরের রান্নাটা খেয়ে একেবারে রুচি চলে গেছেতো- তাই এইটা করেছি। ছোটবোনের কাছে শুনেছি যেদিন আমার প্রিয় কোনো আইটেম রান্না হয় সেদিন খেতে বসলেই আম্মুর মন খারাপ হয়ে যায় !

এমনই কোনো একদিন আমার শুধু ছোট্ট দুই পিস মাংস দিতে ভাত খাওয়ার কথা শুনে সাথে সাথে মায়ের চোখে পানি এসে গিয়েছিলো। এটাও বোনের কাছে শোনা। অবশ্য জিজ্ঞেস করলে আম্মু স্বীকার করেন না।

সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজটা হলো মা হওয়া। এ কাজে কোনো সাপ্তাহিক ছুটি নেই, কোনো বেতন নেই, বোনাস নেই, পদোন্নতি নেই,প্রোমোশন নেই। তবু কিভাবে যে মায়েরা এই কাজটা সারাজীবন করে যান বুঝি না! শুধু কাজটা করে মায়ের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে বুঝি- সবচেয়ে কঠিন এই কাজটাই হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম কাজ।

সোমবার, ৩ জুন, ২০১৩

শিক্ষকদের শিক্ষকতা নাকি ক্ষমতাকতা

শিক্ষকদের উচিত ছাত্রদের সাথে ক্ষমতার অপব্যাবহার না করা। শিক্ষকদের উচিত নিজের সম্মান বজায় রেখে ছাত্রদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন করা। 
তা না হলে যেকোনো সময় যেকোনো শিক্ষকই সম্মান হারাতে পারেন, তখন কিন্তু ছাত্রদের দোষ দেয়া ঠিক হয় না। একজন শিক্ষক যদি শিক্ষার্থীকে যথাযথ সাহায্য করতেই না পারলেন তাহলে তিনি কিসের শিক্ষক। আমার মনে হয় ৯৮% শিক্ষার্থীই টিচারের সাথে কখনোই অকারনে অসম্মান জনক কিছু করেনা। টিচার যখন সামান্য দোষে অনেক বড় ক্ষমতা দেখিয়ে নিজের সম্মান জোর করে পেতে চান ঠিক তখনই তার সম্মান হারানোর যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।
শিক্ষক আসলে তো বাবা - মা বা বড় ভাই - বোনের মতো। তাহলে তারা কেন ছাত্রদেরকে সন্তান বা ছোট ভাই বোনের মতো চোখে না দেখে শত্রু মনে করে।
সবশেষ কথা হল '' জোর করে সম্মান পাওয়া যায় না, নিজের ব্যাবহারে সম্মান এমনিই চলে আসে।

বুধবার, ২৯ মে, ২০১৩

পৃথিবী বদলে গেছে, নারীরা গতির পথে। পুরুষ হয়ে যায় নপুংসক।

মেয়েরা রিকশায় উঠলে রিকশাওয়ালারা অন্যরকম শক্তি পায়, হাওয়ার বেগে রিকশা চালায়। পৃথিবীর নয় অন্য কোন গ্রহের শক্তি এসে ভর করে। আলিফ লায়লা কিংবা সিনবাদের তাকজ্বীন-তবাকজ্বীন রিকশা চালায় তখন। অনেক সময় মনে হয় রবিনহুড নিজেই ঘোড়া নিয়ে ছুটে চলেছে।
রাতুলের মেজাজ খারাপ। দেখেশুনে সুস্থ্য-সবল রিকশাওয়ালার রিকশায় উঠেছে তারপরও রিকশা টানতে পারছেনা। প্রতিবার প্যাডেল ঘোরানোর সাথে সাথেই কড়ড়ড় কড়ড়ড় করে শব্দ হচ্ছে। মনে হচ্ছে একশো পঞ্চাশ কেজি বস্তা তুলে দেয়া হয়েছে রিকশায়। অথচ রাতুলের ওয়েট ৬৫ কেজি।

: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?
... : তারাতারিইতো যাইতাছি।

মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।

: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...
: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।

এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।

একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"

রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।

: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।
মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।
: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।
এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।
একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"
রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।
মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।: মামা একটু তারাতারি যাওয়া যায়না?... : তারাতারিইতো যাইতাছি।মেজাজটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। এই যদি হয় তারাতারি তাহলে স্লো না জানি কোনটা। রিকশায় বারবার নড়ে চড়ে বসছে রাতুল। আর একটু দ্রুত যেতে পারলে ভাল হত। বুঝে উঠতে পারছেনা কি করলে মামা আরো দ্রুত রিকশা চালাবে। হঠাৎ মনে হল মেজাজ দেখিয়ে লাভ নেই, অনুনয়ের সুরেই অনেক কিছু সম্ভব। রাতুল এবার অনুনয় করল।: মামা, মনে করেন আপনার রিকশায় কোন মেয়ে উঠেছে। মেয়েটার এখন জরুরী দরকার। তারাতারি রিকশা চালান...: এইডা কি কন? আপনে তো মাইয়া না।এই প্রথম মেয়ে না হওয়ার জন্য আফসোস হল রাতুলের। মালিহা আধা ঘন্টা ধরে ফোন দিচ্ছে।একটু আগে টেক্সট দিয়েছে, " ইউ হ্যাভ অনলি ফাইভ মিনিটস"রাতুল জানে মালিহার ফাইভ মিনিটের অর্থ কি, মামা জানেনা।

মানুষের শিক্ষা দিতে কেন কুকুর রুপীদের পায়তারা। তারা তো কুকুরদের কাছে থাকবে।

রাজধানীর উদয়ন স্কুলের কিছু শিক্ষক নামধারী কুকুরেরা ছাত্র এবং ছাত্রীদের ইউনিফর্মের লম্বা হাতা কেচি দিয়ে কেটে ছোট করে দিয়েছে। হিজাব বা পর্দা করা কি পাপ ? 
পোশাকের লম্বা হাতা থাকলে ইসলামিক বিধান মেনে চলা হয়। কিন্তু জোর করে তাদের পোশাক কেটে শরীরের অংশ বের করে দেওয়া কি কোন শিক্ষকের সঠিক কাজ। একটা ইসলামিক দেশে এটা কোন ধরনের কাজ ? 
কদিন পর তো এই শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের বলে বসবে বা বাধ্য করবে বিকিনি পরতে। তারপর বলবে ফ্রি সেক্স।
আমি খুবই দুঃখিত যে এই সব শিক্ষাগুরুকে আমি কুকুর বলছি। তবে এটা ঠিক যে এরা শুকর ছানা থেকেও খারাপ। 
( তবে অন্য শিক্ষাগুরু রা আমায় ক্ষমা করবেন। আমি আশা করি আপনারা বুঝবেন আমি কাদেরকে পশুর সমতুল্য বলেছি। অন্য সমস্ত শিক্ষকের পায়ের ধুলা আমার তথা সমস্ত জাতির জন্য আশীর্বাদ। )

শাহবাগিরা কুকুরের মতো লেজ গুটায় আর হেফাজতিরা মেদি বিড়ালের মতো মিয়াউ মিয়াউ

শাহবাগি আর হেফাজতিদের মদ্দি অ্যাটা মিল খুজে পালাম। 
দুই গ্রুপই পয়লা বাঘের মতো কিছুদিন ঘ্যা ঘ্যা কইরলো, পরে মিউ মিউ ... ... 
আর পার্থক্য যেইডে আমার চোহি পইড়লো ___ শাহবাগিরা সরকারের সমর্থনে জনগনের অসমর্থনে মিউ মিউ করতেছে... আর হেফাজতিরা সরকারের দাপটে টিকতি না পাইরে ল্যাজ গুটাইয়া ভাগাড়ে পলাইলো... 
এখন দুই গ্রুপই মাঝে মাঝে মিডিয়ার সামনে বিলাপ করে আর ঠ্যাং আছড়াইয়া কয় '' দাবি পূরণ করতি যদি জীবন দিতি হয় তাইই দেবোনে '' 
মাঝখানে ফায়দা হাসিল করে আওয়ামীলীগ - বিএনপি - জামায়াত।

মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০১৩


পুরনো ছবির এলব্যাম। মানে একেবারেই পুরনো। 
অর্থাৎ আশির দশকের আগের যে কোন মানুষের ব্যাক্তিগত বা ঐ সময়ের পরিবেশ, সংস্কৃতির বা যে কোন কিছুর ছবি। 
দেখতে এতো ভালো লাগে কেন আমার। মনে হয় শুধু ঐ সময়ে যদি আমি থাকতাম। 
তবে একটা বিষয়। এখনকার কিছু পোশাকের মধ্যে ঐ সময়ের পোশাকের অনেক মিল খুজে পাচ্ছি। 
যেমন বড় কলার দেওয়া শার্ট, শার্টের পকেটের ওপর ছাউনি, কাঁধের ওপর ছাউনি। প্যান্টের মিল ও কিছু আছে যেমন ফরমাল প্যান্ট ইদানিং সবাই বেশ আঁটসাঁট করে বানিয়ে পড়ছে।
তবে সব কথার আসল কথা আমার কাছে ঐ সময়ের ছবি অসাধারন লাগে। আর ছবির মানুষ গুলোকে অনেক সহজ আর সরল লাগে।

বিনা টাকায় সিগারেটঃ বাড়ছে নতুন ধূমপায়ী, বাড়ছে ধূমপান। সবাই নির্বাক !

বিনা টাকায় সিগারেটঃ বাড়ছে নতুন ধূমপায়ী, বাড়ছে ধূমপান। সবাই নির্বাক !

 ‘’ সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ ধূমপান শ্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর’’ এই সাবধানী বানীটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত এই অমূল্য বানীটি দেওয়া থাকে আমাদের দেশের দেশী বিদেশি সব ধূমপান দ্রব্য সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে অনেক আগে এটা লেখা থাকতো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অক্ষরে পরে এটা / বছর আগে থেকে বড় বড় অক্ষরে লেখা হয় ইদানিং আবার ভিন্নভাবে লেখা থাকে ‘’ ধূমপান এর কারনে ক্যান্সার হয়, ধূমপানে মৃত্যু ঘটে, ধূমপান হৃদরোগের কারন ইত্যাদি এগুলো আসলে শুধু লেখাই থাকে, এগুলো জানেও কমবেশি সবাই তারপরেও কি কমেছে মানুষের এই বিষপান কমেনি মোটেই, বরং বেড়েছেই তারপরেও আমাদের এই সিগারেট কোম্পানি গুলো আরও অধিক পরিমানে চেষ্টা করছে মানুষকে সিগারেটের প্রতি আসক্ত করতে একটু খেয়াল করলেই চোখে পরে এইসব উদবুগ্ধকরন আপ্রান প্রচেষ্টার নমুনা টিভিতে সিগারেটের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হয় আনুমানিক ২০০০ সাল থেকে তারপর থেকেই সিগারেটের বিজ্ঞাপন দেওয়া শুরু হয় বিলবোর্ড, ব্যানার বা রং বেরঙের পোস্টারে আর এখন মানুষের দোরগোড়ায় এসে বিনা পয়সায় সিগারেট বিতরন করে ধূমপায়ী বাড়ানোর আপ্রান প্রচেষ্টা নামী দামী সিগারেট কোম্পানিসহ প্রায় সব কোম্পানিরআর যারা আগে থেকেই ধূমপায়ী তাদের ধূমপান আরও বাড়ানোর জন্য একই পদ্ধতি গ্রহন করছে এই কোম্পানিগুলো। সরেজমিনে দেখা যায় কোম্পানি থেকে স্থায়ী বা অস্থায়ী চাকুরীরত বাক্তি রাস্তা, দোকান, মহল্লা, স্টেশনসহ বিভিন্ন স্থানে এসে নাম ঠিকানা সহ অনেক কিছু লিখে সাধারন মানুষকে বিনা টাকায় প্যাকেট প্যাকেট সিগারেট দিচ্ছে। এর কারন কি ?

কোম্পানির কাছে এমন প্রশ্ন করলে তাদের উত্তর হয় এমন – তারা নাকি তাদের সিগারেটের চাহিদা জানার জন্য এই নোংরা অসামাজিক বেআইনি পদ্ধতি নিয়েছে। যদিও এই পদ্ধতি তাদের মতে খুবই মহান এবং আইনি। কিছু কোম্পানির প্রতি ২০ টি সিগারেটের এক প্যাকেটের দাম ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। তারা ধারাবাহিকভাবে সাধারন ধূমপায়ী এবং অধূমপায়ীদেরকে এই দামী সিগারেট দিচ্ছে বিনা টাকায় বিশ থেকে একুশ প্যাকেট পর্যন্ত। বিশ প্যাকেটে সিগারেট থাকে মোট ৪০০ টি। স্বাভাবিক একজন ধূমপায়ী যদি দিনে ৪/৫ টি সিগারেট পান করে, তবে সে এই ফ্রি সিগারেট পেয়ে পান করছে দিনে ১০/১২ টির মতো। আর যারা অধূমপায়ী তারা এই ফ্রি সিগারেট উপভোগ করতে গিয়ে পরিনত হচ্ছে আদর্শ ধূমপায়ীতে। এই সিগারেট বেশি বিতরন করা হচ্ছে কিশোর এবং যুবকদের মধ্যে। যাদের বেশিরভাগই ছাত্র। আর যে ফর্মে এদের নাম, বয়স, ঠিকানা লেখা হয় সেখানে কিশোরদের বয়স বাড়িয়ে ২০ ঊর্ধ্ব করে দেওয়া হচ্ছে, এবং তথ্য লেখার কাগজে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে যে কমপক্ষে এই বাক্তি ২/৩ বা এর অধিক বছর ধরে এই ব্রান্ডের সিগারেট পান করে। অথচ হয়ত ঐ বাক্তি কোনদিন সিগারেট ঠোঁটেও ধরেনি। এতে করে আইনের জালে কোম্পানিকে জড়ানোর কোন সম্ভাবনা থাকেনাআর এই কিশোর আর যুবকেরা ফ্রি সিগারেট পান করে হয়ে পড়ছে ধূমপানের নেশাগ্রস্থ। বাড়ছে ধূমপায়ীর সংখ্যা। আর যখনি এরা নতুন করে নেশা গ্রস্থ হচ্ছে বা পুরনো ধূমপায়ীরা ধূমপান বেশি করছে তখন সিগারেটের বিক্রিটাও বাড়ছে। কারন ফ্রিতে তো আর কোম্পানি আজীবন দেবে না সিগারেট। ফ্রি দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র সিগারেটে আসক্ত করার জন্য। বাজার চাহিদা জানার জন্য নয়। বাজারে চাহিদা জানার কথা বলে কোম্পানিগুলো ধূমপায়ী ও ধূমপান বাড়িয়ে তাদের বিক্রি অধিক করে আয় করছে কোটি কোটি টাকা। আর প্রত্যেক ধূমপায়ীর খরচ বেড়ে আকাশ ছুঁয়ে যাচ্ছে। এমনকি মৌলিক চাহিদা অপূর্ণ রেখেও তারা ধূমপান মেটাচ্ছে। যেখানে ধূমপান কমাতে সরকারের সহ বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের অনেক প্রচেষ্টা, সেখানে এই অসৎ কোম্পানির অভিনব কৌশল। মুখোশের আড়ালে থেকে তারা এই কিশোর বা যুবক থেকে শুরু করে মধ্যবয়সী বা বৃদ্ধ পর্যন্ত সকল পেশার মানুষকে ঠেলে দিচ্ছে এই বিষের দিকে শুধুমাত্র নিজেদের হাজার কোটি টাকা কামানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। সামনাসামনি আমাদের সরকারও বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও এগুলো কিছু বিশেষ মহলের বিশেষ কারনে সরকারের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়কারন এখানে কাজ করে এক অদৃশ্য শক্তি, যার ফলে এগুলো বাধা বা নিয়ন্ত্রণ করা হয় না। আবার সব বড় বড় বাক্তিরাই বিভিন্ন সময়ে অনেক দামী দামী বুলি শোনায়। কিন্তু বাস্তবে কিছুই কার্যকর হয় না, হয়তো এই দেশ বা এই সমাজের জন্য এটাই ঠিক যদি তাই না হবে তাহলে এগুলো সবার সামনে সরবে চলে কোন সাহস নিয়ে। সব চলে সমানে, তালে বেতালে। আমরা সবাই শুধু নীরব দর্শক। হয়তো আগে আমার বাবা, তারপর আমি, এর পরে হয়তো আমাদের সন্তানেরা, তারপর তাদের সন্তানেরা ধারাবাহিকভাবে এভাবেই ধূমপায়ী হবে। আর এভাবেই বাড়বে ধূমপান আর ধূমপায়ীর সংখ্যা। আমরা কেও কি কোনদিন পারবোনা এসব সমাজ থেকে দূর করতে। এ বিষয়ে সরকারের পাশাপাশি আমাদের যেমন সঠিক এবং কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তেমনই এই সিগারেট কোম্পানিরও উচিত শুধু নিজেদের লাভের কথা না ভেবে দেশ, দেশের মানুষ ও সমাজের দিকে দৃষ্টি দিয়ে এসব অসৎ কৌশল ত্যাগ করা এবং এমন কিছু করা যেন ধূমপায়ীরাও ধূমপান ছেড়ে দিতে আগ্রহী হয়। 

পহেলা বৈশাখেও ছাত্রলীগের দুর্নীতির কালো জল



অনেক আগের। 
বিনা টাকায় সিগারেটঃ বাড়ছে নতুন ধূমপায়ী, বাড়ছে ধূমপান। সবাই নির্বাক !

‘’ সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ ধূমপান শ্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর’’ এই সাবধানী বানীটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত এই অমূল্য বানীটি দেওয়া থাকে আমাদের দেশের দেশী বিদেশি সব ধূমপান দ্রব্য সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে অনেক আগে এটা লেখা থাকতো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অক্ষরে পরে এটা / বছর আগে থেকে বড় বড় অক্ষরে লেখা হয় ইদানিং আবার ভিন্নভাবে লেখা থাকে ‘’ ধূমপান এর কারনে ক্যান্সার হয়, ধূমপানে মৃত্যু ঘটে, ধূমপান হৃদরোগের কারন ইত্যাদি এগুলো আসলে শুধু লেখাই থাকে, এগুলো জানেও কমবেশি সবাই তারপরেও কি কমেছে মানুষের এই বিষপান কমেনি মোটেই, বরং বেড়েছেই তারপরেও আমাদের এই সিগারেট কোম্পানি গুলো আরও অধিক পরিমানে চেষ্টা করছে মানুষকে সিগারেটের প্রতি আসক্ত করতে একটু খেয়াল করলেই চোখে পরে এইসব উদবুগ্ধকরন আপ্রান প্রচেষ্টার নমুনা টিভিতে সিগারেটের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হয় আনুমানিক ২০০০ সাল থেকে তারপর থেকেই সিগারেটের বিজ্ঞাপন দেওয়া শুরু হয় বিলবোর্ড, ব্যানার বা রং বেরঙের পোস্টারে আর এখন মানুষের দোরগোড়ায় এসে বিনা পয়সায় সিগারেট বিতরন করে ধূমপায়ী বাড়ানোর আপ্রান প্রচেষ্টা নামী দামী সিগারেট কোম্পানিসহ প্রায় সব কোম্পানিরআর যারা আগে থেকেই ধূমপায়ী তাদের ধূমপান আরও বাড়ানোর জন্য একই পদ্ধতি গ্রহন করছে এই কোম্পানিগুলো। সরেজমিনে দেখা যায় কোম্পানি থেকে স্থায়ী বা অস্থায়ী চাকুরীরত বাক্তি রাস্তা, দোকান, মহল্লা, স্টেশনসহ বিভিন্ন স্থানে এসে নাম ঠিকানা সহ অনেক কিছু লিখে সাধারন মানুষকে বিনা টাকায় প্যাকেট প্যাকেট সিগারেট দিচ্ছে। এর কারন কি ?

কোম্পানির কাছে এমন প্রশ্ন করলে তাদের উত্তর হয় এমন – তারা নাকি তাদের সিগারেটের চাহিদা জানার জন্য এই নোংরা অসামাজিক বেআইনি পদ্ধতি নিয়েছে। যদিও এই পদ্ধতি তাদের মতে খুবই মহান এবং আইনি। কিছু কোম্পানির প্রতি ২০ টি সিগারেটের এক প্যাকেটের দাম ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। তারা ধারাবাহিকভাবে সাধারন ধূমপায়ী এবং অধূমপায়ীদেরকে এই দামী সিগারেট দিচ্ছে বিনা টাকায় বিশ থেকে একুশ প্যাকেট পর্যন্ত। বিশ প্যাকেটে সিগারেট থাকে মোট ৪০০ টি। স্বাভাবিক একজন ধূমপায়ী যদি দিনে ৪/৫ টি সিগারেট পান করে, তবে সে এই ফ্রি সিগারেট পেয়ে পান করছে দিনে ১০/১২ টির মতো। আর যারা অধূমপায়ী তারা এই ফ্রি সিগারেট উপভোগ করতে গিয়ে পরিনত হচ্ছে আদর্শ ধূমপায়ীতে। এই সিগারেট বেশি বিতরন করা হচ্ছে কিশোর এবং যুবকদের মধ্যে। যাদের বেশিরভাগই ছাত্র। আর যে ফর্মে এদের নাম, বয়স, ঠিকানা লেখা হয় সেখানে কিশোরদের বয়স বাড়িয়ে ২০ ঊর্ধ্ব করে দেওয়া হচ্ছে, এবং তথ্য লেখার কাগজে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে যে কমপক্ষে এই বাক্তি ২/৩ বা এর অধিক বছর ধরে এই ব্রান্ডের সিগারেট পান করে। অথচ হয়ত ঐ বাক্তি কোনদিন সিগারেট ঠোঁটেও ধরেনি। এতে করে আইনের জালে কোম্পানিকে জড়ানোর কোন সম্ভাবনা থাকেনাআর এই কিশোর আর যুবকেরা ফ্রি সিগারেট পান করে হয়ে পড়ছে ধূমপানের নেশাগ্রস্থ। বাড়ছে ধূমপায়ীর সংখ্যা। আর যখনি এরা নতুন করে নেশা গ্রস্থ হচ্ছে বা পুরনো ধূমপায়ীরা ধূমপান বেশি করছে তখন সিগারেটের বিক্রিটাও বাড়ছে। কারন ফ্রিতে তো আর কোম্পানি আজীবন দেবে না সিগারেট। ফ্রি দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র সিগারেটে আসক্ত করার জন্য। বাজার চাহিদা জানার জন্য নয়। বাজারে চাহিদা জানার কথা বলে কোম্পানিগুলো ধূমপায়ী ও ধূমপান বাড়িয়ে তাদের বিক্রি অধিক করে আয় করছে কোটি কোটি টাকা। আর প্রত্যেক ধূমপায়ীর খরচ বেড়ে আকাশ ছুঁয়ে যাচ্ছে। এমনকি মৌলিক চাহিদা অপূর্ণ রেখেও তারা ধূমপান মেটাচ্ছে। যেখানে ধূমপান কমাতে সরকারের সহ বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের অনেক প্রচেষ্টা, সেখানে এই অসৎ কোম্পানির অভিনব কৌশল। মুখোশের আড়ালে থেকে তারা এই কিশোর বা যুবক থেকে শুরু করে মধ্যবয়সী বা বৃদ্ধ পর্যন্ত সকল পেশার মানুষকে ঠেলে দিচ্ছে এই বিষের দিকে শুধুমাত্র নিজেদের হাজার কোটি টাকা কামানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। সামনাসামনি আমাদের সরকারও বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও এগুলো কিছু বিশেষ মহলের বিশেষ কারনে সরকারের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়কারন এখানে কাজ করে এক অদৃশ্য শক্তি, যার ফলে এগুলো বাধা বা নিয়ন্ত্রণ করা হয় না। আবার সব বড় বড় বাক্তিরাই বিভিন্ন সময়ে অনেক দামী দামী বুলি শোনায়। কিন্তু বাস্তবে কিছুই কার্যকর হয় না, হয়তো এই দেশ বা এই সমাজের জন্য এটাই ঠিক যদি তাই না হবে তাহলে এগুলো সবার সামনে সরবে চলে কোন সাহস নিয়ে। সব চলে সমানে, তালে বেতালে। আমরা সবাই শুধু নীরব দর্শক। হয়তো আগে আমার বাবা, তারপর আমি, এর পরে হয়তো আমাদের সন্তানেরা, তারপর তাদের সন্তানেরা ধারাবাহিকভাবে এভাবেই ধূমপায়ী হবে। আর এভাবেই বাড়বে ধূমপান আর ধূমপায়ীর সংখ্যা। আমরা কেও কি কোনদিন পারবোনা এসব সমাজ থেকে দূর করতে। এ বিষয়ে সরকারের পাশাপাশি আমাদের যেমন সঠিক এবং কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তেমনই এই সিগারেট কোম্পানিরও উচিত শুধু নিজেদের লাভের কথা না ভেবে দেশ, দেশের মানুষ ও সমাজের দিকে দৃষ্টি দিয়ে এসব অসৎ কৌশল ত্যাগ করা এবং এমন কিছু করা যেন ধূমপায়ীরাও ধূমপান ছেড়ে দিতে আগ্রহী হয়।